A Secret Weapon For কবিতা, গল্প, গদ্য

পদচ্ছাপ। ভ্যান গাড়িতে পা দুলিয়ে দুবন্ধুর নিরব আলাপ— মেঠো পথ—

মন্তব্য: ধ্যান্যবাদ । আপনাদের ভালবাশা অনেক অনুপ্রেরনা দেবে।

এই বিশ্বের কবিতা কখনো মরে যায় না।- জন কিটস ৩ ইতিহাস[সম্পাদনা]

এখানেই কবিতা। এটা গদ্য হলে বলার পর তার রেশ আমাদের মনে দোলা দিত না। কিন্তু এ কবিতাটি পড়ে তার গোপন রেশ মনকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। আমাদের বটের বাকল খোলা অভিপ্রায় জাগছে। তাই এটি কবিতা।

তুমি জানো…ধরলে তরি ভরের রোদে— রোদবেরোদে বাঁচিয়ে রেখো…আমি তো

ধ্যানের সুরভিতে খুঁজেছি সুকোমল সাধন। উপাচার হাতে

শোক বা দুঃখ অর্থাৎ স্যাডনেস, ফ্রাস্ট্রেশন থেকে উদ্ভূত কবিমনের মর্মবাণী হলো শোককাব্য। মৃত্যুতে শোকাহত কবিমনের জীবন ও মৃত্যুর যথার্থ উপলব্ধি এই ধরনের কবিতা বা কাব্যে প্রকাশিত হয় একটি বিখ্যাত কাব্যের মধ্যে রয়েছে অক্ষয় কুমার বড়ালের "এষা" নামক শোককাব‍্য। গদ্য কবিতা[সম্পাদনা]

বসে গল্প করবে আমার সঙ্গে, ইচ্ছে হলে গান গাইবে

ড.গোবিন্দচন্দ্র দেব একজন শহিদ ব্যক্তি।

কবি- কাজী নজরুল ইসলাম সাধুর নগরে বেশ্যা মরেছে পাপের হয়েছে শেষ বেশ্যার লাশ হবে না দাফন এইটা সাধুর দেশ… ...বিস্তারিত

বেবাক জল এক ঘাটেই। যারা ১৯৩০ এবং তৎপরবর্তীকালের আধুনিক কবিতার মধ্যে ডুইবে আপনাদের কবিতাতো আলাদা করা যায়না। ছেঁড়া তবনের সেলাই কিচ্ছা বাদ দিয়া নতুন ধারা ধরেন। চর্চা করেন। শুরুটা কবি ফাহিম ফিরোজের ভাতঘুম কাব্যগ্রন্থে আছে। সেরা সেরা সব কবিতা। গলাকাটা কথা, নতুন ধারা ছাড়া click here বাংলা কবিতা বাঁচবে না কেননা ইতিহাস তা-ই বলে।

জয় গোস্বামী জয়দীপ ভট্টাচার্য জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় জগন্ময় মিত্র জামসেদ ফয়জী জটিলেশ্বর মুখোপাধ্যায় জয়িতা সরকার জয়তী গঙ্গোপাধ্যায় জয়দীপ গঙ্গোপাধ্যায় জয়দীপ সরকার জয়া চৌধুরী জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায় জলি নন্দীঘোষ জাহানারা পারভীন জ্যোতির্ময় ওয়াদ্দাদার জামসেদ ফয়জী জাঁ আর্তুর র‍্যাঁবো জ্যোতির্ময় দত্ত জগদীশচন্দ্র বসু জয়দীপ ঘোষ ঝ

ঘাটে— দূরে লাল কুঠিবাড়ি— ধীরে অতি ফেলেছি তো পা— পাতার শব্দের

মান্ধাতার আমলের ওই শীর্ণ ঘর-দুয়ার, গামছা-তবন, সায়া-ব্লাউজ আর কত? এহন নতুনের জয়গান। নতুন ধারার বাড়িটা ঠিক এমন আধুনিক আর উত্তরাধুনিক থেইকে ভিন্নতর। সাদামাটা তবে আধুনিকের থেইকে খরচাভার না হৈয়ে গাছপালায় থাকবে আবৃত। নির্জনতা, উন্মুক্ততা আর কোলাহলমুক্ততা। বাড়ির ফটক তুলনামূলক আধুনিক থেকে বৃহৎ। মানুষ চলাচলে একে অন্যের লগে যাতে হাতের কোনো স্পর্শ না লাগে। মোদ্দা কথা মহামারী বাধাগ্রস্ত হয়। স্পর্শ আশংকায় বেডরুমও হৈবে বড়। জরুরি না হইলে এসির দরকার নাই। ফ্যান বা প্রকৃতির বাতাসই যথেষ্ট। আধুনিকের মত কম জানালা নয়, বাতাস চলাচলের জন্যে বেশি সংখ্যক জানালা রৈবে। রৈবে ঝর্ণা, কিচেন ও বাথরুম আধুনিক স্টাইলে। গৃহের রংগে থাকবে অন্য চড়া রং থেকে সবুজের আধিপত্য। যাহা শান্তির প্রতীক। স্বাস্থ্যকর। ধূসর রঙও চলবে। গৃহের নকশা হবে প্রকৃতি বান্ধব। আধুনিক লেখকরা পরের ধানে মই চেলে একশো বছর রাজত্ব কইরেছে কিন্তু করোনা পরিবর্তিত পৃথিবীর সাহিত্য হবে এর বিপরীত। মারীচক্র সিড়ি বেয়ে করোনা ও প্রকৃতির অভিশাপে পৃথিবী যে তার চিত্র পালটাচ্ছ, জরাজীর্ণ আধুনিক মার্কা গতানুগতিক লেখকদের দৃষ্টি সেখানে ছানিকাতর। আধুনিকবাদীরা ভাবিতেছেন, নতুন ধারায় তাহারা আরও পরে করিবে। নতুন ধারার সফলতা দেখার জন্যে আর কত ঘাপটি মাইরে বইসে থাকবেন?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *